আমাদের ঘর-বাড়িতে আরামদায়ক পরিবেশ আনতে ফ্যানের ব্যবহার করে থাকি। গরমকালে তো ফ্যান ছাড়া থাকা কল্পনাই করা যায় না। বর্তমানে আমাদের দেশে দেশীয় পণ্য হিসেবে ওয়ালটন সিলিং ফ্যান খুবই জনপ্রিয়।
অনেকেই জানতে চান, ওয়ালটন সিলিং ফ্যান প্রাইস ইন বাংলাদেশ কত, আর কোন মডেলগুলো ভালো? আজকের এই লেখায় আমরা সহজ ভাষায় সবকিছু জানবো।
চলুন একদম শুরু থেকে ধাপে ধাপে সব দেখি।
ওয়ালটন সিলিং ফ্যান কেন এত জনপ্রিয়? 🌟
ওয়ালটন বাংলাদেশের নিজের ব্র্যান্ড। তাই দাম তুলনামূলক কম, মান আবার বেশ ভালো।
আরও কিছু কারণ আছে:
- ফ্যানগুলোর ডিজাইন সুন্দর আর মডার্ন।
- ওয়ালটনের সিলিং ফ্যানগুলোর মটর বেশ ভালো এবং দীর্ঘস্থায়ী।
- ওয়ালটনের ফ্যানগুলোর ব্লেডগুলো এয়ারোডাইনামিক ডিজাইনে তৈরি।
- বিক্রির পরবর্তী ফ্রি সার্ভিস সুবিধা দেয়।
তাই এখন গ্রামের বাড়ি থেকে শুরু করে শহরের বড় ফ্ল্যাট পর্যন্ত, সবাই ওয়ালটনের সিলিং ফ্যান ব্যবহার করছেন।
ওয়ালটন সিলিং ফ্যানের দাম কত? 📈
চলুন এবার আসল বিষয়ে আসি। আজকের দিনে বাংলাদেশে ওয়ালটন সিলিং ফ্যানের দাম সাধারণত ২,৫০০ টাকা থেকে ৬,০০০ টাকার মধ্যে। তবে মডেল আর ফিচারের উপর দাম কমবেশি হতে পারে। নিচে কিছু জনপ্রিয় মডেল আর দাম দিয়ে দিলাম:
🌟 ওয়ালটন সিলিং ফ্যানের দাম ও মডেল
মডেল নাম | দাম (টাকা) |
---|---|
টিউলিপ সিলিং ফ্যান (36″) | ২,৩৩০/- |
লিলি সিলিং ফ্যান | ৩,২৬০/- |
লোটাস সিলিং ফ্যান (52″) | ২,৪৭০/- |
মেরিগোল্ড সিলিং ফ্যান (52″) | ৫,৬৯০/- |
গ্লোরিয়া সিলিং ফ্যান (50″) | ৫,৮০০/- |
WCF5605 পপুলার সিলিং ফ্যান (56″) | ৩,২৪০/- |
BLDC সুপার সেভার (56″) | ৫,৫৭০/- |
🔍 কেন ওয়ালটন সিলিং ফ্যান বেছে নেবেন?
- দীর্ঘস্থায়ী পারফরম্যান্স: ওয়ালটন ফ্যানগুলো সুপার এনামেলড কপার ও উন্নত প্রযুক্তিতে তৈরি।
- এনার্জি এফিশিয়েন্ট: বিশেষ করে BLDC মডেলগুলো বিদ্যুৎ সাশ্রয় করে।
- বিভিন্ন ডিজাইন ও সাইজ: আপনার ঘরের মাপ ও ডিজাইনের সাথে মিলিয়ে বিভিন্ন মডেল পাওয়া যায়।
- দীর্ঘ ওয়ারেন্টি: কিছু মডেলে ১০ বছরের পর্যন্ত ওয়ারেন্টি রয়েছে।
ডিসক্লেইমার: স্ট্যান্ডার্ড, এনার্জি-এফিশিয়েন্ট, ডেকোরেটিভ এবং হেভি-ডিউটি ফ্যানের জন্য এই ফ্যানকে বেছে নিতে পারেন। তবে ক্রয়ের পূর্বে অবশ্যই দাম দেখে নিবেন।
I am student. I completed my graduation under DU. I have experience on content writing. I love to read daily newspaper. I collect and post data from various website.